আমার কবিতা
লিখতে ভালো লাগে,
তাই লিখি।
ইতি - বাহাউদ্দিন শাহ্
নিস্তব নিশীথ
বাহাউদ্দিন শাহ্
তারার জ্বলজ্বলে আলোয় আকাশ ভরা,
নীরবে নিশীথের আঁধারে মনের কথা।
হেমন্তের হাওয়া বয়ে চলে সুরে সুরে,
মন ভরে উঠে যায় অনেক অনেক স্মৃতির ধূরে।
চাঁদের আলোয় ঝলমলে পাতার কাঁপন,
মনে হয় কে যেন ডাকছে আজ রাতে আমার নাম।
নদীর স্রোত বয়ে চলে নিরবতা নিয়ে,
মনটা হয়ে যায় শান্ত, সুখী ও প্রশান্তিময়।
শুভ রাত্রি, তোমার কাছে এই কবিতা দিলাম,
স্বপ্নের জগতে যাও, সুখে থাকো সারারাত।
নতুন সকাল আনবে আশার আলো,
তোমার জীবন হোক সুন্দর, সুখী ও সফল।
--------------------*--------*-------------------
কলমের অভিশাপ
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
অক্ষরে অক্ষরে গাঁথা স্বপ্নের জাল,
কলমের ছোঁয়ায় জন্ম নেয় নতুন কাল।
মনের গভীরে লুকানো রহস্যের খোঁজ,
কলমের আলোয় উদ্ভাসিত হয় সদা।
কালির ঝরে পড়া, কাগজে ছাপ,
ইতিহাসের পাতা উল্টায় কলমের হাত।
বিপ্লবের সুর, মুক্তির আকাঙ্ক্ষা,
কলমের ক্ষমতায় পায় অবতারণা।
বিজ্ঞানের জগতে নতুন দ্বার উন্মোচিত,
কলমের লেখায় সৃষ্টি হয় জ্ঞানের সিন্ধু।
কবির হৃদয়ে জাগে অনুভূতির জোয়ার,
কলমের ছোঁয়ায় বাঁধা হয় কাব্যের সার।
কালিতে লেখা হয় ভবিষ্যতের রূপ,
কলমের ক্ষমতায় বদলে পৃথিবী সব।
সামান্য এক কলম, কিন্তু শক্তি অপরিসীম,
মানব সভ্যতার ইতিহাসে এর অবদান সর্বশ্রেষ্ঠ।
--------------------*--------*-------------------
আমি
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
আঁধারের গভীরে নিজেকে খুঁজি,
এক অসীম নিশীথে হারিয়ে যাই।
হাসির মুখোশ খুলে ফেলি যখন,
তখনই দেখি এক ভীতু ছায়া।
এই জীবন যেন এক অসমাপ্ত কবিতা,
শব্দগুলো বিচ্ছিন্ন, অর্থহীন।
প্রতিটি মুহূর্ত এক অস্তিত্বের যুদ্ধ,
এক নিরব চিৎকার মনের গভীরে।
তোমার হাসি, তোমার কথা, সবই মিথ্যা,
এক মায়ার জালে আবদ্ধ হয়ে আছি।
মৃত্যু আসবে, একদিন অবশ্যই,
তখন কি পাবে এই জীবন থেকে?
একাকীতার অন্ধকারে বসে আছি,
আত্মার গহীরে এক জ্বলন্ত আগুন।
কোথাও যাব না, কাউকে খুঁজব না,
এই নিঃসঙ্গতা আমারই স্বর্গ।
--------------------*--------*-------------------
বেকারত্ব
বাহাউদ্দিন শাহ্
অস্তিত্বের অন্ধকূপে নিমজ্জিত আত্মা,
স্বপ্নের খণ্ডিত ছায়ায় বেঁধে রাখা।
আশার জ্যোৎস্না ম্লান, মৃত্যুসম অন্ধকারে,
হৃদয়ের গভীরে জমেছে কালো ক্ষত।
ব্যর্থতার বোঝা চাপিয়েছে বুকে,
বিফলতার মেঘ ছেয়ে গেছে আকাশ।
জীবনের পথ হারিয়ে,
একাকী নিস্তেজ আত্মা,
টহল দিচ্ছে অন্ধকারে।
--------------------*--------*-------------------
স্মৃতির আগুন
কলমে:- বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-২২/১১/২৪
নিবিড় রাতের আঁধারে,
একলা ছিলাম দাঁড়িয়ে,
দ্বীপের কোণে ভারাক্রান্ত হৃদয়ে ।
সেই স্মৃতি মনের মন্দিরে,
জ্বলে জ্বলে করে আক্রান্ত।
বিচ্ছেদের বেদনায় কাটেনি রাতে,
তবুও বলছি, ভুলে যাও মোরে।
নিঃসঙ্গতার জ্বালা দগ্ধ করে মন,
তোমারি সুখের জন্য,
দিয়েছিলাম বিদায়ের বান্ধন।
আকাশে চাঁদ সেদিনও ছিল নিস্তব্ধে,
সেই মুখ চন্দ্রিকা তেমনি, আজও মনে পড়ে।
বিচ্ছেদটা কেন এতো কষ্ট দেয়?
মনের গভীরে সেদিনের মত জ্বালা জ্বলে।
বন্ধুর সম্পর্কে মনে রাখবে,
তুমি প্রার্থনা করেছিলে।
তোমার সুখের জন্য,
দিয়েছিলাম বিদায়ের বান্ধা।
আবারো মনে করিয়ে দিয়।
সম্পর্ক রাখো না, এই ভালো তোমার জন্য,
হারিয়ে যাওয়া পথিক আমি,
নির্জন এই দ্বীপে।
--------------------*--------*-------------------
অনুপ্রেরণা
কলমে:- বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:- ২৩/১১/২৪
মনের গভীরে যে সুরধারা বাজে,
অক্ষরে ঢেলে সৃষ্টি হয় কাব্যাজ।
শব্দচয়নে মনন, অর্থে গভীরতা,
কলমের স্পর্শে জন্ম, নতুন সৃষ্টির স্বপ্ন।
অনুভূতির জোয়ারে ভাসমান হৃদয়,
কবিতায় ঢেলে দেয় নিজের কথা।
প্রতিটি পঙক্তিতে নিহিত এক জগৎ,
কবির মনন, তার ভাবনার পথ।
সামাজিক বাস্তব, প্রেমের বেদনা,
জীবনের সংগ্রাম, আকাঙ্ক্ষার জ্বালা।
সবই মিশে যায় কবিতার স্রোতে,
কবির হৃদয়ের গভীর থেকে উঠে।
তোমরা সকলেই কবি, সৃষ্টির শিল্পী,
কলম তোমাদের সর্বশক্তিমান অস্ত্র।
লেখ, সৃষ্টি কর, নতুন পথ খুঁজে বের কর,
কবিতার জগতে তোমাদের জয় হোক।
--------------------*--------*-------------------
শীত
লমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
শীত আসে ধীরে ধীরে,
কুয়াশা মেলে চারিদিকে।
পাতা ঝরে, শাখা খালি,
হিমেল হাওায় কাঁপে গাছ।
সকালে উঠে দেখি,
ধূসর আবরণ চারদিকে।
শিশির বিন্দু, ঘাসে ঝরে,
শান্তিতে বেশ মন ভরে।
রোদের আলো ফুটে ওঠে,
কুয়াশা ছড়িয়ে যায় ধীরে।
আপন ঘরে বসে,
গরম চায়ে, মন ভরে।
শীতের লম্বা রাত,
আগুনের আলোয় গল্পের স্বাদ।
কম্বলে মুড়িয়ে,
ঘুম আসে মিটিমিটি।
শীতের দিন, সুন্দর দিন,
প্রকৃতির নতুন রূপ দেখি।
হিমেল হাওায়, মন খুশি,
শীতের গান গাই আমি।
--------------------*--------*-------------------
পরিচয়
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-২৪/১১/২৪
অচেনা মুখ, অচেনা হাসি,
কেন মনে লেগে যায়, কে জানি?
এক দিন অচেনা, আজ আপন হয়েছি,
কোন পথে হেঁটেছি আমি,
কীভাবে এতো কাছে এসেছি?
হঠাৎ করেই যেন মিল খুঁজে পাই,
আমি তোমায়, তুমি আমায়।
কথা কম, বোঝা অনেক,
এই বন্ধন কেমন করে হলো তৈরি?
দিনের পর দিন, মনের মিল বাড়ে,
কষ্টে-সুখে, তুমি আছো পাশে।
কখনো ভাবি, এই ভাগ্যটা কেমন করে পেলাম,
এই বন্ধনটা কীভাবে টিকিয়ে রাখবো?
অচেনা থেকে আপন, এই যাত্রা,
মনের গভীরে, খুঁজে পাই আশ্বাস।
এই বন্ধন যেন সোনার পাথর,
জীবনের পথে, সবসময় সঙ্গী হয়ে থাকবে।
--------------------*--------*-------------------
পতিতা
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-২৫/১১/২৫
অন্ধকারের রানী, তুমি কে?
নগরীর কূলে, একাকী।
তোমার হাসি, মিথ্যাচারের আঁচল,
নেত্রদ্বয়, দুঃখের অগ্নিগর্ভ।
সমাজের তিরস্কার, তোমার নির্মম ভাগ্য,
তবু স্বপ্নের পিছনে ছুটে চলো।
একটি স্নেহের ছায়া,
একটি মাতৃস্নেহের স্পর্শ, তোমার আকুল আকাঙ্ক্ষা।
কেন তোমাকে নিন্দা করা হয়?
কেন তোমাকে বিদ্বেষের দৃষ্টিতে দেখা হয়?
তুমিও তো মানবী, তোমারও তো অন্তর আছে,
তোমারও তো অনেক কিছু হারাতে হয়েছে।
তোমার জীবন, সংগ্রামের রণক্ষেত্র,
একাকী যুদ্ধ করো।
হৃদয় চুরমার হতে চায়,
তবু আশার সুতো ধরে রাখো।
এই সমাজে, তোমার অস্তিত্ব কোথায়?
কোথায় শান্তির অভয়ারণ্য?
তুমিও তো মাতা, তুমিও তো বোন,
তোমাকেও তো মানবিক মর্যাদা দাও।
রচনাকাল ১০/১/২২
--------------------*--------*-------------------
অদৃশ্য বন্ধন
কলমে:-বাহাউদ্দিন। শাহ্
তারিখ:-২৬/১১/২৪
না মায়ের কোলে, না বাবার স্নেহে,
না বন্ধুর হাসি, না প্রেমিকার কাছে।
তুমি এক অন্য রকম, এক আলাদা জগৎ,
যেখানে মিশে যাই আমি, নিজেকে ভুলে।
না স্ত্রীর আঙ্গিনায়, না সন্তানের হাসি,
তুমি অনন্য, এক অদ্ভুত আশি।
শব্দহীন কথা, অর্থহীন বাক্য,
তবু মনের গভীরে, তোমারই আকাঙ্ক্ষা।
কোন নাম নেই তোমার, কোন বর্ণনা নাই,
তবু তুমি আমার সব, তুমি আমার স্বপ্নের নাই।
এক অদৃশ্য তন্তু, বেঁধে রেখেছে আমায়,
মনের ক্যানভাসে তোমার ছবি আঁকি,
রঙিন স্বপ্নে নিজেকে হারাই।
কিন্তু ভাগ্যের বিড়ম্বনা, তুমিই আমার দূর,
এই অদৃশ্য বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে থাকি।
--------------------*--------*-------------------
প্রার্থনা
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-২৬/১১/২৪
স্বাস্থ্যের দেবী, তোমার চরণে বিনতি,
বন্ধুকে দাও সুস্থতা, করো তাকে সুখী।
মনের আকাশে যেন সদা চাঁদের আলো,
শরীরে সবলতা, মনে উজ্জ্বল ভালো।
দৌড়ে চলে দিন, রাত, লেখাপড়ার চাপে,
তবুও হাসি মুখে, সে সবকিছু সামলে।
শরীর যেন মন্দির, তাকে রাখো নিরোগ,
সুস্থ থাকুক বন্ধু, সব সময় সুখযোগ।
প্রতিদিন সকালে, উঠে যেন মন খুশি,
শরীরে সঞ্চারিত, সুস্থতার স্পৃশ।
রোগে যেন না ভোগে, কষ্ট না পায়,
সুস্থ থাকুক সদা, এই আমার প্রার্থনা।
--------------------*--------*-------------------
জয়ের সন্ধান
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-৩/১২/২৪
হারের ছায়ায় জয়ের স্বাদ,
এমনি খেলা আমার ভালোবাসা।
জয়ের নিশ্চয়তা থাকে যখন,
তখন মনে হয় জীবনটা খুব সস্তা।
হেরে যাওয়ার শঙ্কা যখন বেড়ায়,
প্রতিটি মুহূর্ত হয়ে ওঠে,
নতুন প্রতিদ্বন্দ্বীর ডেরাই।
হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়,
প্রতিটি পদক্ষেপ হয় নতুন স্বপ্নের বীজ।
জয়ের উল্লাস যতটা মিষ্টি,
হারের ক্ষত ততটা গভীর।
কিন্তু হারের ক্ষত থেকেই জন্ম নেয়,
জয়ের নতুন এক অধীর।
তাই আমি খুঁজি সেই খেলা,
যেখানে জয়-পরাজয়ের সীমানা মিশে যায়।
যেখানে প্রতিটি মুহূর্ত হয় এক নতুন যুদ্ধ,
যেখানে হারের ভয়েও জয়ের আশা জ্বলে।
১৯/৫/২১
--------------------*--------*-------------------
অধরের আশা
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-৩/১২/২৪
স্বপ্নের রাতে, মদিরা মাখা মন,
তোমার কাছে এসেছি, মুহূর্তের স্বজন।
মুখে ঢেকেছি রঙিন শাড়ির আঁচল,
তোমার রূপে মুগ্ধ, মন হয়েছে বিহ্বল।
চুমু খেয়েছি অধর, গোলাপ ফুটেছে রাশি,
পূর্ণিমার চাঁদ মনে হয়েছে, তোমার মুখের হাসি।
স্বর্গের পরী মনে হয়েছে, তুমি কে মানবী,
তারপর ঘুম ভাঙা, মন হয়েছে বিষাদী।
বাঁকা তলোয়ারের মতো, তোমারি হাসি,
চেপে বসেছে বুকে, পেয়েছি কষ্টের আঁধারি।
পিষে ফেলেছে হৃদয় আমার, তোমার চিন্তা,
মনে রয়ে গেছে, রাতের স্বপ্নের অমৃত ধারা।
--------------------*--------*-------------------
হিংসার জ্বালা
কলমে:- বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-১/১২/২৪
হিংসার আগুন জ্বলে ওঠে মনের গভীরে,
দেখে অন্যের উন্নতি, মন ক্ষুণ্ণ হয়ে পড়ে।
কেন এই তুলনা, কেন এই প্রতিযোগিতা?
মানুষের মধ্যে কেন বিদ্বেষের বীজ বপিতা?
সবাই তো সমান, একই আকাশের তলায়,
তবু কেন হিংসা, কেন ঘৃণার জ্বালায়?
হাতে ধরে ছুরি, মনে রাখে ক্ষোভের বীজ,
অন্ধকারে করে অমানবিক কাজ।
একজনের প্রাণ যায়, কালি লাগে অন্যের মনে,
মানবতা পুড়ে যায় হিংসার আগুনে।
আসো না মিলে, গড়ি নতুন পৃথিবী,
যেখানে হবে ভালোবাসা, একত্ব।
হিংসা ভুলে, খুলে দিলে হৃদয়,
জীবন হবে সুন্দর, হবে শান্তিময়।
--------------------*--------*-------------------
কলমের অভিশাপ
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-২/১২/২৪
কলম হাতে, কাগজের পাতা,
মন খালি, শব্দ খুঁজে না পাওয়া।
কবিতা লিখতে চাই,
কিন্তু শব্দগুলো যেন লুকিয়ে যায়।
হৃদয়ের কোণের অনুভূতিটা,
বেরিয়ে আসতে চাই না কবিতার রূপে।
শব্দগুলো যেন জোড়া লাগে না,
অর্থহীন হয়ে যায় প্রতিটি সূত্র।
কবির মতো কথা লিখতে চাই,
শব্দগুলো যেন তখন বেঁধে রাখে আমায়।
মনটা ভরে যায় কবিতার আকাঙ্ক্ষায়,
কিন্তু কলমে লেখা হয় শূন্যতা।
হয়তো একদিন কবিতা লিখতে পারব,
যখন মনটা হবে আরো প্রগাঢ়।
ততক্ষণ অপেক্ষা করব,
শব্দগুলো যেন একদিন মুক্ত হয়ে আসে।
--------------------*--------*-------------------
শিশু 🧚
কলমে:-বাহাউদ্দিন শাহ্
তারিখ:-৪/১২/২৪
কচি মন, কচি মুখে, ফুটে সাদা হাসি,
কাদা মাটি, খড় কুটি, সবই খেলার সাথি।
মিষ্টি মিষ্টি কথা বলে, তার নিস্পাপ মন,
নড়বড়ে হাত পা তার, আঁকা ছবির মতন।
জানে না সে, বুঝে না সে, শুধু হাসে খেলে,
স্বর্গের টুকরো মনে হয়, শিশুকে দেখলে।
চিন্তা ভয় কিছু নেই, মন খুবই হালকা,
সারা দিন খুশি থাকে, পাখির মতো ফালা।
কল্পনার রঙে রাঙা, তার একটা জগৎ,
শিশুর মনে সর্বদা খেলা চলে সতত।
মেঘের গাড়িতে করে, যায় সে আকাশে,
তারারা খেলনা তার, চাঁদ তার বাসে।
কল্পনায় নদীতে বসে, গান গায় সে,
পাখিরা বন্ধু তার, সারা দিন নাচে।
বালির দূর্গ গড়ে, রাজা সে নিজে,
সারা পৃথিবী তার রাজ্য, স্বপ্নের জালে ভিজে।
কখনো সে জাদুকর, কখনো সে বীর,
হাসি-কান্না মিশে তার, জীবন স্বচছ পানির নীর।
কল্পনার পাখনা মেলে, উড়ে যায় সে দূরে,
নতুন নতুন জগৎ খুঁজে, সে মন খুশি করে।
--------------------*--------*-------------------